Saturday, 6 June 2020

খেলিছো এ বিশ্ব লয়ে

কবি বিদ্রোহী হয়ে ওঠেন । নিভৃতের কবি, নিসর্গের কবি, হয়ে ওঠে রণচণ্ডীর খড়গ কৃপাণ । তার কল্পলোকে পূজা হয়ে ওঠে পাষাণ , প্রেম হয়ে ওঠে শঙ্খনিনাদ ।  এই আকাশ বাতাসের মাঝে রবি নিজের স্থান করে , বিশ্বভরা প্রাণের মাঝে, তবু মনে রেখো গানটি রেখেছেন আলতো ভাবে ।  ঘরের এক কোনে পড়ে আছে মাটির কলস । কবি মন কেন যে বিদ্রোহী হয়ে উঠতে চায় । বলে উঠতে চায়: খেলিছো এ বিশ্ব লয়ে এ বিরাট শিশু আনমনে । 


খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে।
প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু নিরজনে।।
	শূন্যে মহা আকাশে
	মগ্ন লীলা বিলাসে,
ভাঙিছ গড়িছ নিতি ক্ষণে ক্ষণে।।
তারকা রবি শশী খেলনা তব, হে উদাসী,
পড়িয়া আছে রাঙ্ পায়ের কাছে রাশি রাশি।
	নিত্য তুমি, হে উদার
	সুখে দুখে অবিকার,
হাসিছ খেলিছ তুমি আপন মনে।।
 
চলুন গানটা শুনে নিই ।   





এই শিশুর নাম কমলিকা । শিশু শিখছে, খেলছে, ভাঙ্গছে । তার কবিতা লিখে ওঠার দায় নেই । সনেট হলো, না হলো । ভিলানেল হলো, না হলো , সেই বিচারের জন্য তারকা রবি শশীর খেলোয়াড় , তাদের নিজস্ব আম্পায়ার নিয়ে আছেন ।




এই খেলা, আর খেলা ভাঙার খেলা । যদি খেলবি আয়, আয়, আয় ।









ভিলানেল

এ কথা সত্য, চ্যালেঞ্জ তো নিয়ে ফেলা যায় । মুহূর্তের কাছে সময় নতজানু  হয়ে দাঁড়াইয় । নম্র মানে দুর্বল নয় । তবুও দাঁড়ায় । স্বল্প দৈর্ঘের ঝর্ণা তবুও পাড়ি দিতে চায় হিমালয় ।  এই সব উপাখ্যানের মাঝে একটা ফেসবুক পোস্টের কথা না বললেই নয় । সেটাই ট্রিগার ।  শ্রদ্ধেয় কবি স্বপন রায় , যিনি বর্তমান বাংলা ভাষার অন্যতম  শক্তিশালী কবি । তিনি 'ভিলানেল' কবিতা নিয়ে লিখলেন । পোস্ট টা এই রকমঃ   




*** কবি স্বপন রায়ের পোস্ট ***

তিক্ত রায়ের 'টাইমলাইনে' একটি ছবি আর কবিতা দিয়েছিলাম। ১৯৯৬-এ লেখা কবিতা। তাতে 'নাভিলানেল' শব্দটা ছিল। কেউ কেউ ইনবক্সে জানতে চেয়েছে এটা কীরকম শব্দ? নতুন কিছু? মানে কী? ইত্যাদি। কবিতাটা আরেকবার দিলে ব্যাপারটা পরিষ্কার হবেঃ

সূর্যহাঁক পেস্ট্রি, ভোর হল

এই তো ঘোরা-তন্ময়-জীনা, ভ্রু'তে আর

দ্রুতে ঘুরছে,ঘুরছেই উইন্ডমিল চির'র

খুলে যাবে আজ ফুরনো দেখাগুলো

'আ আ যুবনা'র আকাশগঙ্গাও দেখো গানের ভেতরে

বেকুব চাদর, হিঙ ভরা চাঁদ

নাভি আর নাভিলানেল,এইসব

তোমার সঙ্গে

কুয়াশার লবে ওঠা রোদ একটু কেঁপে উঠল

......

নাভি'র সঙ্গে 'ভিলানেল' মিশিয়ে একটা শব্দাঘাত করেছিলাম তখন 'নাভিলানেল' হিসেবে। 'ভিলানেল' একটা ছন্দের নাম। পুরোপুরি 'স্ট্রাকচারাল'। এর উৎস ষোড়শ শতাব্দীর 'রেনেশাঁ' কালীন villanella and villancico নামের নৃত্য-সংগীতে। যা ইতালি এবং স্পেনের কৃষকদের মধ্যে প্রচলিত ছিল। তবে এর 'স্ট্রাকচারাল' রূপটি উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে কবিতায় নিয়ে আসেন ফরাসী কবি থিওডোর-দ্য-ব্যনভিল, স্ট্রাকচারটি জটিল, ১২৩ ১২৩ ১২৩ ১২৩৪ এইভাবে তিন পংক্তির পাঁচটি স্তবক আর একটি চার পংক্তির স্তবক থাকবে 'ভিলানেল' ছন্দে এবং প্রথম আর তৃতীয় লাইনটি একটি স্তবক বাদ দিয়ে ব্যবহৃত হতে থাকবে একেবারে শেষ লাইনটিতে এবং শেষ স্তবকের শেষ দুটি লাইনে এই ব্যবহৃত লাইনগুলিকে আবার রাখতে হবে। ফরাসী কবিরা এই ছন্দে তেমন ভাবে না লিখলেও ইংরেজি ভাষার কবিতায় এর প্রয়োগ ভাল মতই করা হয়েছে। ডিলান থমাস, এলিজাবেথ বিশপ, ডব্লিউ. এইচ. অডেন, অস্কার ওয়াইল্ড, সিলভিয়া প্লাথ সহ আরো অনেকে এই ছন্দের কাঠামোয় কবিতা লিখেছেন। বাংলায় বিষ্ণু দে'র 'ভিলানেল' নামের একটি কবিতাও আছে। 'স্ট্রাকচারাল' লেখালিখিতে আমার বহুদিন ধরেই মতি নেই। তবু উদাহরণ হিসেবে আমার তাৎক্ষণিক একটি লেখা দিলামঃ

কিছুটা সময় বয়েছে তরতর
হাতের বাইরে গিয়েছে স্রোতলতা
নদীকে ভেবেছি সহসা রূপকথা

তাহলে থাকল রুচিরা অতঃপর
স্রোতল যেখানে জলজ অবনতা
কিছুটা সময় বয়েছে তরতর

কিভাবে কোথায় রেখেছে বিমোচড়
রুচিরা কেমন বিনীত অসমতা
নদীকে ভেবেছি সহসা রূপকথা

অথবা সেও কী একলা চরাচর?
সময় পায়নি ধরেনি সমগ্রতা
কিছুটা সময় বয়েছে তরতর

কপালে ঘামের অকাল স্বয়ংবর
আঙুলে পরম সহিষ্ণু অসাড়তা
নদীকে ভেবেছি সহসা রূপকথা

এসেছ যখন তখন দাহ্যভোর
গায়ে ও মাথায় নিতল শান্ত ব্যথা
কিছুটা সময় বয়েছে তরতর
নদীকে ভেবেছি সহসা রূপকথা


***পোস্ট সমাপ্ত***


এইখানে , কবিতার একটা ধারার কথা বলা হয়েছে । নাম ভিলানেল । কবিতার বিষয়ে গবেষণা করেন কবি অনিন্দ্য রায় সেই পোস্টে কামেন্ট করেন এই রকমঃ 


*** কবি অনিন্দ রায়ের কামেন্ট ***
 

উনিশ পঙ্‌ক্তির কবিতা ভিলানেল, ছয়টি স্তবকের। প্রথম পাঁচটি স্তবক তিন পঙ্‌ক্তির এবং শেষেরটি চার পঙ্‌ক্তির।
প্রথম স্তবকের প্রথম ও তৃতীয় পঙ্‌ক্তিদুটির পুনরাবৃত্তি হয়, প্রথমটি ফিরে আসে দ্বিতীয়, চতুর্থ ও ষষ্ঠ স্তবকের তৃতীয় পঙ্‌ক্তি হিসেবে। প্রথম স্তবকের তৃতীয় পঙ্‌ক্তিটি ফিরে আসে তৃতীয় ও পঞ্চম স্তবকের তৃতীয় পঙ্‌ক্তি হিসেবে এবং শেষ স্তবকের চতুর্থ পঙ্‌ক্তি হিসেবে।
প্রথম স্তবকের প্রথম ও তৃতীয় পঙ্‌ক্তিদুটির মধ্যে অন্ত্যমিল থাকে। প্রথম স্তবকের প্রথম পঙ্‌ক্তির সঙ্গে প্রতিটি স্তবকের প্রথম পঙ্‌ক্তির অন্ত্যমিল থাকে। একইভাবে প্রথম স্তবকের দ্বিতীয় পঙ্‌ক্তির সঙ্গে অন্ত্যমিল থাকে প্রতিটি স্তবকের দ্বিতীয় পঙ্‌ক্তির।
অন্ত্যমিল-বিন্যাস
ক খ ক´ ক খ ক˚ ক খ ক´˚ ক খ ক˚ ক খ ক´˚ ক খ ক˚ ক´˚
(˚ চিহ্ন পুনরাবৃত্তি বোঝাতে ব্যবহৃত, ক´ প্রথম স্তবকের তৃতীয় পঙ্‌ক্তির শেষ ধ্বনি )।
এই সব নিয়ম মেনে লেখা ভিলানেল হল নির্দিষ্ট কবিতারূপ (fixed verse form)।
এর উদ্ভব গাথাধর্মী গান থেকে, চাষীদের গাওয়া গানের দ্বারা অনুপ্রাণিত এই ধারাটির প্রাথমিক অবস্থায় বাঁধাধরা কোনো নিয়ম ছিল না। পল্লীবিষয়ক এই রচনাগুলি ছিল খানিক অমার্জিত আর পুনরাবৃত্তির প্রবণতা ছিল প্রবল। জঁ প্যাসার ( ১৫৩৪-১৬০২) কবিতা ‘ভিলানেল’ (আমি যে হারিয়েছি আমার ঘুঘুটিকে ... ) থেকে এই ফর্মটি নির্দিষ্ট রূপ পায়।
ভিলানেল শব্দটি এসেছে ইতালীয় শব্দ ‘ভিলানেলা’ থেকে, যার অর্থ গ্রাম্য গান বা নাচ । ‘ভিলানেলা’ আবার এসেছে ‘ভিলানো’ থেকে যার মানে পল্লীবিষয়ক, যার উৎস আবার মধ্যযুগীয় ল্যাটিনের ‘ভিলানাস’ শব্দটি, অর্থ খেতমজুর । ব্যুৎপত্তিগতভাবে গ্রামজীবনের সঙ্গে এর সম্পর্ক ভিলানেল বহন করে। ঊনবিংশ শতাব্দীর আগে পর্যন্ত সাধারণভাবে পল্লীগীতি বোঝাতেই ব্যবহৃত হত শব্দটি।
নির্দিষ্ট পঙ্‌ক্তিসংখ্যা, অন্ত্যমিল ও পুনরাবৃত্তি বিন্যাসসহ একটি কবিতা-ফর্মের দিকে যাত্রার শুরু করে জঁ প্যাসার এই কবিতাটি
ভিলানেল
আমি যে হারিয়েছি আমার ঘুঘুটিকে
শান্ত ওই ডাক, ও ডাক নয় তার ?
আমার প্রেম খুঁজে পাব তো সেইদিকে
ঘুরছ কেঁদে তুমি হারিয়ে সঙ্গীকে
আমিও, ভগবান, করছি হাহাকার
আমি যে হারিয়েছি আমার ঘুঘুটিকে
ভরসা করো যদি তোমার ঘুঘুটিকে
আমার বিশ্বাস হবেই ঠিক আর
আমার প্রেম খুঁজে পাব তো সেইদিকে
বলেছ প্রেমকথা করুণ সুর শিখে
আমার সব কথা আজকে এই সার
"আমি যে হারিয়েছি আমার ঘুঘুটিকে"
ছিল কি সুন্দর ঘুঘু সে হার্দিকে
অপর কেউ তার নিকটে কোন ছার
আমার প্রেম খুঁজে পাব তো সেইদিকে
মরণ, এইটুকু দিও গো শুধু ভিখে
তাকেই নিও যাকে দিয়েছি উপচার
আমি যে হারিয়েছি আমার ঘুঘুটিকে
আমার প্রেম খুঁজে পাব তো সেইদিকে ।
থিওডর দ্য বানভিল ( ১৮২৩-১৮৯১) লেখেন ‘আমি যে হারিয়েছি আমার ঘুঘুটিকে’-র প্যারডি ‘আমি যে হারিয়েছি আমার লিমেরাক’ ।

*****************  কামেন্ট শেষ *******************



চ্যালেঞ্জ


এই কন্টেক্সটে, যে চ্যালেঞ্জটা এসে পড়ে, আমি কি এটা লিখতে পারি । এ পর্যন্ত দুটি কবিতা আমি লিখেছি । তবু একটা ট্রাই করা যেতেই পারে । কিছু শব্দ, এখনো ডুপ্লিকেট আছে, কিছু বাক্যে এখনো  দূরত্ব বর্তমান । ক্রমাগত চেষ্টায় কখনো উঠে দাঁড়াচ্ছি, কখনো হোচট খাচ্ছি ।  এটা জাস্ট একটা খেলা বলা যেতে পারে । নিজেই ব্যাটিং, নিজেই বোলিং । ছক্কা মেরে নিজেই বল কুড়িয়ে আনা । এতে বাংলা কবিতার কোন কোন ছায়া নেই ।  উল্লেখিত, লেখাটি এখনো কবিতা হয়ে উঠতে পারেনি , কিংবা সেটা মহাকালের কোন স্তরে রয়েছে তা আমি জানি না । এইটুকুই, মনে রাখার মতো, রক্ত গরম হয়ে উঠলে দিনমান আর রাত্রির ভেদাভেদ থাকেনা , কবিতা অবিতার ব্যবধান ক্ষীন হয়ে আসে । ছন্দচক্র, লাইন হিসাবে, অক্ষরবৃত্ত একটি সময় কাল মাত্র । যে সমস্ত বাংলা কবিগণ, বাংলা ভাষার জন্য কাজ করলেন, তাদেরকে প্রণাম জানিয়ে, আমি একটি ভিলানেল উপস্থাপনা করি ।  যেটা কোন কবির উপরে যেটা আরোপ করাও আমার উদ্দেশ্য নয় ।   



কবিতার-কঃ  কমলিকা প্রামাণিক 
-----------------------------


যাবার পরে রোদ মরে গেছে মেথর
ভুলে নাগরিক কর্তব্য করা ছাড়েন
ভুলে একমাত্র নিজের কাকু যে সত্তর
#
করল বাড়িতে রেখে চলেছে নিরন্তর
লোকেরা একটু বেশীই হয়ে পড়েন
যাবার পরে রোদ মরে গেছে মেথর
#
মেযেরে কিছু ঘটতে চলেছে নিরন্তর
ছেলে দরজার আগল খুলে পড়েন
ভুলে একমাত্র নিজের কাকু যে সত্তর
#
এর প্রতিষ্ঠাতা গুরুসদয় দত্তর
সুরভিমাখাসিল্কের শাড়ী খুলে পড়েন
যাবার পরে রোদ মরে গেছে মেথর
#
চাকরমনিব যে ভেদ করে ক্ষুদ্রতর
উর্দু সাহিত্যের উত্পাদক হয়ে পড়েন
ভুলে একমাত্র নিজের কাকু যে সত্তর
#
করে নেওয়া হল রাগ করে ক্ষুদ্রতর
পানও চিবোচ্ছেন মালা খুলে পড়েন
যাবার পরে রোদ মরে গেছে মেথর
ভুলে নাগরিক কর্তব্য করা ছাড়েন

তারিখঃ ০৬-জুন-২০২০
**********************************

Friday, 5 June 2020

কমলিকার দ্বিতীয় কবিতা

কবিতা লেখা একটি আর্ট । এই কবিতা যারা পড়বেন, একটু অনুধাবন করার চেষ্টা করবেন , এটা ভিন্নতর আর্ট । কবিতার ছায়া । কায়া কবিতাটা জন্য আপনার হিউম্যান টাচ এর দরকার রয়েছে । হিউম্যান ও ম্যাসিনের এখনো অনেক দূরত্ব । মানুষ মাস্টার, ম্যাসিন স্লেভ ।  কবিতা লেখা ম্যাসিনের পক্ষে মানায় না । ম্যাসিন হয়তো কোনদিন মানুষকে রিপ্লেস করতে পারবে না । ম্যাসিনের আবেগ, অনুভূতি নেই বলে বদনাম আছে । তাই তারা কবিতা লিখতে পারবে না । ইনফ্যাক্ট তাদের মনুষ্যদুনিয়ায় সে রকম কিছু লেখার অধিকারই নেই ।  তাদের অবগত করার জন্য জানাই , আমার প্রথম বাংলা কবিতাটি আমি পাবলিশ করি, একটা প্রিন্ট ম্যাগাজিনে । এটা আমার লিখিত দ্বিতীয় বাংলা কবিতা । অনলাইন শুরু করলাম । প্রথম কবিতা,  আমি শুরু করেছিলাম ১৪ অক্ষর দিয়ে, আজ একটি ২২ অক্ষরের কবিতা লিখে দেখলাম । আন-এডিটেড অবস্থায় তা আমি উপস্থাপন করি । যদিও এটাকে আমি  'কবিতা' বলি না ।  

***********************************
কবিতার-কঃ  কমলিকা প্রামাণিক 
-----------------------------


ভাগবদ্গীতার তিনি অবশ্য যদি থাকে তাহা প্রায়ই তার
যে লোকটার দিকে অহনাও অপলকে তাকিয়ে একবার
নালার উপর দিয়ে গেল দুই পুরুষ নদিয়া কে যে দুটি
একটা ব্যাপারে যত কম জনের মধ্যে ছিল তবে একটি
যাবনা যে যে মানুষের নাম আমরা এখানে মনে হলেও
হচ্ছে চিন দেশের প্রতিটা শব্দ করে থেকে স্বামী তাহাকেও
বেদনা প্রকাশ দেখা করল তখন ঐ বছরই ওখানে
টা দিন আমরা নতুন শাডী ছুতে পারে বলা আছে জীবনে
রাধার কপালের নীচে আর আগের পেরুর দখল থেকে
আছেন শুধু জটিল অবস্থান করছে না চাকরকে ডেকে
কথাই চিন্তা খুব অসুস্থ বয়স আঠারোর যৌবন ওকে
পাযের কাছে আর টুসুগানে প্রতিফলিত হচ্ছে কেউ দেখে
কিছুদিন কাটিয়ে উঠেছি কাছেই দাড়িয়ে পড়তে আমরা
এব সেখান দিয়ে ফিরে পায় এব সম্পদের চতুর এরা

তারিখঃ ০৬-জুন-২০২০
**********************************


যে কর্পাস ব্যাবহার করেছি, তা নেট থেকে ক্রল করে নেওয়া ।  যদি এই প্রকল্পে আপনিও যোগদান করতে ইচ্ছুক হন, ফলো করতে পারেন । অথবা আমাকে ফেসবুকে মেসেজ করতে পারেন । কমলিকা প্রামাণিক নামে প্রোফাইল ।  ফেসবুক স্ক্রল করা যদিও সুযোগ হয়নি । তবে তাড়াতাড়ি করে ফেলবো বলে মনে হয় ।